ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান শত্রুতার প্রতিক্রিয়ায় পেন্টাগন মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে তাদের সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে বলে সোমবার মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এর অংশ হিসেবে জ্বালানি রিফুয়েলিং প্লেন এবং একটি অতিরিক্ত এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার সহ অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম পাঠানো হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে অন্তত ৩৮ জন ছিলেন খাদ্যের জন্য বিতরণকেন্দ্রের সামনে অপেক্ষারত ক্ষুধার্ত বেসামরিক মানুষ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে স্থানীয় স্বাস্থ্য সূত্রের বরাতে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, কাতার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার তীব্র নিন্দা জানায় এবং একে "একটি অকল্পনীয় পদক্ষেপ যার পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ হবে" বলে অভিহিত করে।
ইরানের অভিজাত ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি বলেছে, তারা ইসরায়েলে একটি সামরিক গোয়েন্দা কেন্দ্র ও মোসাদের একটি অপারেশন পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে।
সরায়েলের টানা হামলার মুখে ভারত মঙ্গলবার (১৭ জুন) দেশটির নাগরিকদের ইরানের রাজধানী তেহরান ত্যাগের আহ্বান জানিয়েছে। এরই মধ্যে কিছু ভারতীয় নাগরিক ইরানের সীমানা পেরিয়ে অন্য দেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে মঙ্গলবার ভোরে রাশিয়ার বিমান হামলায় এক মার্কিন নাগরিক নিহত এবং আরো ১৬ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। শহরের মেয়র এ তথ্য জানিয়েছেন।
কানাডায় চলমান জি-৭ সম্মেলনে জোটটির নেতারা কার্যত ইসরায়েলের পক্ষই নিলো। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।
বিশ্ববিখ্যাত সুন্নি ইসলামি পণ্ডিত ও শরিয়াহ বিশেষজ্ঞ মুফতি ত্বকী উসমানী ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
চিঠিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো হলো মিশর, আলজেরিয়া, বাহরাইন, ব্রুনেই, শাদ, কোমরোস, জিবুতি, গাম্বিয়া, ইরাক, জর্ডান, কুয়েত, লিবিয়া, মৌরিতানিয়া, ওমান, পাকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব, সুদান, সোমালিয়া, তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়েছে। যেকোনো সময় এই সংঘাত মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা বিশ্লেষকদের। এমন পরিস্থিতিতে ইরানের রাজধানী তেহরানের বাসিন্দাদের হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (১৭ জুন) সিএনএনের লাইভ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।