ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক : ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট কি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যা? এমন প্রশ্নের উত্তরে ইসরায়েলি সামরিক মুখপাত্র এফি ডিফ্রিন বলেন, “আমি নির্দিষ্ট করে বলব না।”
রবিবার (১৫ জুন) আল জাজিরা এ খবর দিয়েছে।
গত বছর ইরানে ইসরায়েলের অভিযান এবং হিজবুল্লাহর উপর হামলার মধ্যে অনেক মিল রয়েছে, কারণ হামলার প্রথম দিকেই ইসরায়েল দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে জ্যেষ্ঠ ইরানি সামরিক নেতৃত্বের শিরশ্ছেদ করে এবং অবকাঠামোগত ক্ষতি করে।
লেবাননে অভিযানের কয়েকদিন আগে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে হত্যা করে।
এদিকে এক হুথি কর্মকর্তা বলছেন, ইসরায়েল ‘ভুয়া বিজয়’ তৈরির চেষ্টা করছে। ইয়েমেনি গোষ্ঠীর রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য হাজেম আল-আসাদ বলেছেন, ইসরায়েল যখন ইরানের কাছ থেকে আঘাত পাচ্ছে, তখন তারা “তার পরাজয় ঢাকতে মিথ্যা প্রচার করে একটি ভুয়া বিজয় তৈরি করছে”।
ইয়েমেনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর একটি বড় হত্যাকাণ্ডের খবরের প্রেক্ষিতে এই মন্তব্য করেন তিনি।
এদিকে ইরানের লাগাতার ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন ও রকেট হামলায় উত্তর ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় একজন নিহত এবং ১৩ জন আহত হয়েছে বলে চিকিৎসকদের বরাতে জানিয়েছে আল জাজিরা।